Header Ads

Header ADS

হিন্দুত্ববাদীদের প্রপাগণ্ডা। 3য় পর্বঃ

বাংলাদেশ হিন্দুত্ববাদীরা যে সমস্ত কর্মকাণ্ড করে থাকে তার একটা প্রামাণ্যচিত্র এখানে তুলে ধরা হবে। কোন প্রকার বর্ণনা ছাড়াই কোন প্রকার বর্ণনা ছাড়াই এই ফটোগুলো শেষ করতে চায়।


01|-  আগামী ক্রিকেট বিশ্বকাপ পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত হবে বলে বিসিবির উচ্চপদস্থ কিছু লোক পাকিস্তানের যেতে অস্বীকৃতি জানান, তাদের পরিচয় নিচের স্ক্রিনশট আছে।






02|-  হিন্দুত্ব বাদীরা বাংলাদেশের প্রতিটি মন্দির কে ভারতের মতো দুর্গ হিসেবে ব্যবহার করতে চাই। যেমনটি ভারতের বর্তমান মন্দিরগুলো স্কুল এবং আরএসএস এর নেতৃত্বে হিন্দু যুবক-যুবতীদেরকে অস্ত্র ট্রেনিং দিয়ে আশ্রায়ন করছে। তারা বাংলাদেশের মন্দির গুলো কে ও একইভাবে গড়তে চায়। নিচের স্ট্যাটাস এবং কমেন্ট গুলো এনালাইসিস করলে তাই স্পষ্ট হবেন।



এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি কিছু হিন্দু মেয়েকে মন্দিরে অস্ত্র তাক করে বসে থাকতে। এটা হল ভারতের ঘটনা। এই স্ট্যাটাসের জবাবে সামান্য কিছু কমেন্ট তুলে ধরা হলো।





এখানে আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি একজন লোক দূর্গা পূজার মন্ডপ এ প্রতিমার সাথে অস্ত্রের পূজার কথা বলছে।


এবার আসুন আমরা হিন্দু মহাজোটের বাংলাদেশ শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক গোবিন্দ প্রামাণিক কি বলেন একটু শোনা যাক। টেন দুর্গাপূজা আমাদের অনুসরণ এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম এর সূত্র: শাড়ি পাঞ্জাবি ফ্যাশন শো না করে ত্রিশূল /খড়ক বাপ তরবারি হাতে শীর্ষ বীর্য ভঙ্গিমায় ছবি পোস্ট করুন। এখানে দেখতে পাচ্ছেন আপনারা তিনি হিন্দুদেরকে খোলা তলোয়ার এবং ত্রিশূল অথবা অস্ত্র হাতে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করতে বলছেন। সুতরাং এখানেই তো স্পষ্ট যে গোবিন্দ প্রামানিক এবং হিন্দু মহাজোট অর্থাৎ হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলো মন্দির কেন্দ্রিক হিন্দু জন্য জনগণকে আশ্রায়ন করতে চাচ্ছে। এছাড়াও আপনারা দেখেছেন তার এক বক্তব্যে তিনি বলেছেন, হিন্দুদেরকে ত্রিশূল হাতে নিয়ে চলতে।



এ সমস্ত ঘটনা গুলো আমাদের স্পষ্ট জানান দিচ্ছে যে, হিন্দুত্ববাদীরা সংঘটিত হচ্ছে এবং তারা উঁচিয়ে আমাদের সাথে যুদ্ধ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমি দুঃখিত যদি আমাদের সরকার এ বিষয়ে উদাসীন। ( আমি সরকার বলতে বুঝি গ্রামের দফাদার হতে শুরু করে রাষ্ট্র পরিচালনায় যতজন জড়িত আছেন। তারা প্রত্যেকেই বাংলাদেশের সরকারের অন্তর্ভুক্ত)



03|- আসুন আমরা তারা কেন মন্দির গুলো কি রসায়ন করতে চাচ্ছে ভারতের মন্দিরগুলো মত করে? এ বিষয়টা জানতে হলে আমরা নিচের অন্যের স্ট্যাটাস গুলোকে দেখতে হবে।












এইবার বুঝি থলের বিড়াল বেরিয়ে এল!! আমরা এখানে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশের প্রতি ভারতীয় শকুনের নজর পড়েছে। তাদের কেউ কেউ বাংলাদেশের চারটি জেলা চাই আবার কেউ কেউ পুরা বাংলাদেশকে দখল করতে চাই। আর এদের সাথে পুরোপুরি যুক্ত আছেন আমাদের বাংলাদেশের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন গুলো। আমি মনে করি সরকারকে এখনই ওদের লাগাম টেনে ধরতে হবে নয়তোবা সেইদিন বেশি দেরি নাই যেদিন আমাদেরকে আরেকটা মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।






04|- লালমনিরহাট জেলায় এক মুসলিম যুবক হিন্দু মন্দিরে হামলা  আমরা করি প্রতিমা ভাঙচুর করার চেষ্টা করলে জনগণ তাকে গণপিটুনি দেয় এবং পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। আমি যে ঘটনাটা কি ভিন্ন ভাবে দেখি কারণ নিজের কমেন্টগুলো পড়ে আমরা জানতে পারি যে লোকটা মানসিক প্রতিবন্ধী ছিল। তাই তাকে দাঁড়া যে কেউ এই কাজটা করিয়ে নিতে পারে। আমার মনে হয় বরিশালের সেই রানী বালার মত কেউ এই লোকটাকে উদ্বুদ্ধ করে মন্দির আক্রমণ করতে উৎসাহিত করেছিল। যাতে বাংলাদেশকে হিন্দু বিদ্বেষী রাষ্ট্রপতি কামন করা যায়। এই বিষয়টা মনে হয় মাথায় রেখে প্রশাসন যদি বিশ্লেষণ করেন।তাহলে আসল সত্যটা জানতে পারবেন বলে আমি বিশ্বাস করি।








এখানে একটা ভারতের সেই হিন্দুত্ববাদের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে, এই কমেন্ট গুলো পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন যে, কেন গণপিটুনিতে ভারতে মুসলিমরা বারবার নিহত হচ্ছে। কেন জয় শ্রীরাম এবং জয় হনুমান এর নামে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। শেষে এখানে একজন লোক বললেন যে প্রতিমা ভাঙচুর থেকে রক্ষার জন্য পিটিয়ে হত্যা করা হত্যা করাই হবে শ্রেষ্ঠ পন্থা। যা অত্যন্ত বেআইনি ও অসঙ্গতিপূর্ণ বলে আমি মনে করি। শুধু তাই নয় বরং এসিনি লোকগুলো আমি রাষ্ট্রের জন্য হুমকিস্বরূপ ও অনেকরি।




এখানে একটা কমেন্ট এর মাধ্যমে জানতে পারি, যে লোকটা ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন। তার পরেও তাদের উক্তি ছিল জেগেই লোকগুলো আইনের তোয়াক্কা না করে সরাসরি হত্যা করা। আমাদের সরকারের কাছে এইটুকু যথেষ্ট প্রমাণ করার জন্য যে হিন্দুত্ববাদ জঙ্গিবাদের চেয়েও ভয়াবহ। কারণ পূর্বের ভারত ইতিহাস আমাদেরকে জানিয়ে দেয় যে, রাজা দাহিরের প্রথম আরবদের আক্রমণ করেছিল দস্যু বাহিনীর মাধ্যমে। সুতরাং এ থেকে আমরা জানি যে, ভারতীয়রা ছিল হিংসা পরায়ন জাতি।





05|- অখন্ড ভারত কি কেন্দ্র করে স্মৃতিলেখা চক্রবর্ত্তী কয়েকটা কবিতা আমি আপনাদের সামনে পেশ করছি। যা আপনাদের কে স্পষ্ট ধারণা দিবে যে, বাংলাদেশকে কী করতে চাই। স্পষ্ট বুঝতে পারবেন। আশা করি!!!












06|- আসুন ভারতীয় এবং বাংলাদেশী হিন্দুত্ববাদীদের কিছুতেই সম্পর্কে জানা যাক।









07|- হিন্দু মহাজোটের সভাপতি গোবিন্দ তা মানিক চন্দ্র সম্পর্কে কিছু কমন তথ্য জানা যায়। আমরা তো আর ফেসবুক আইডি এবং ইন্টারনেট ভিত্তিক আইডি কেন্দ্রিক আমরা তার পরিচয় দেওয়ার চেষ্টা করব।












হিন্দুত্ববাদীদের স্থানীয় নেতার একটা পোস্টারসহ ছবি।

















কোন মন্তব্য নেই

করোনা ভাইরাস প্রাকৃতিক বিপর্যয়? না মানুষের সৃষ্ট? এ সম্পর্কে আমার নিজস্ব মন্তব্য।||| 2য় পার্ট|||

করোনা ভাইরাস প্রাকৃতিক বিপর্যয়? না মানুষের সৃষ্ট? এ সম্পর্কে আমার নিজস্ব মন্তব্য।||| 2য় পার্ট||| আমরা করোনাভাইরাস উৎপত্তি সম্পর্কে ধারাবাহি...

Blogger দ্বারা পরিচালিত.