ভারতে হিন্দু মেয়েদের কে ধর্ষন করে হিন্দু যুবকেরাই- এক হিন্দু মহিলার জবাব মোদিকে
এক হিন্দু মহিলা ইন্টারনেট একটি ভিডিও ভাইরাল করেন তাতে তিনি বলেন যে, ভারতের হিন্দু মেয়েদের কে ধর্ষন করে তারা হিন্দু যুবক। মোদিকে উদ্দেশ্য করে বলেন যার মেয়ে নেই সে কি করে অন্য মায়ের দুঃখ বুঝবে।
আমরা এতদিন বহু করে শুনি এসেছি মুসলিম ভাই হিন্দুদের মেয়েদেরকে ধর্ষণ করে। ঘটনার বাস্তবতা কতটুকু তা জানা একটি কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কারণ ভারতের সর্বত্র একটা আওয়াজ উঠিয়েছে মুসলিমরা হিন্দু মেয়েদেরকে ধর্ষণ করে। আসলে কোনভাবেই মিল খাচ্ছিল না বাস্তবতা। অবশেষে এই মহা ভদ্রমহিলা কথার মাধ্যমে স্পষ্ট হওয়া যায় যে, সত্যিকারে ঘটনা কি।
আসলে বাস্তবে অনুমান করা যায়, মুসলিমরা ভারতের সংখ্যালঘু। তাদের রাস্তায় পিটিয়ে হত্যা করা হয়। তাদেরকে কারণে অকারণে হত্যা করা হয়, অথচ কোন বিচার হয় না। তাহলে আমরা আমাদের প্রশ্ন আসতেই পারে যে, যাদেরকে রাষ্ট্র এবং সমাজে নিরাপত্তা দেয় না, যাদের জীবন সস্তা মূল্যে, যাদের হত্যা করলে, বিচার হয় না। যারা ঘরে বাহিরে সংরক্ষিত থাকে, তারা আবার কি করে হিন্দু মেয়েদের কে ধর্ষন করবে? এটা আমার সুস্থ জ্ঞানে ধরে না। নাকি এর ভিতরে আরও কিছু আছে।
আসলে বাস্তব ঘটনা হচ্ছে, হিন্দু মুসলিম যুবকরা মুসলিম নারীদেরকে নানাভাবে ইভটিজিং এবং দর্শনের মাধ্যমে দমানোর চেষ্টা করলেও তারা আজও টিকে আছে। তার কারণ হলো, মুসলিম নারী পুরুষের অবাধ যৌনাচার থেকে অবশ্যই দূরে থাকে। যার ফলে মুসলিম নারীর নারীদেরকে তারা হাতের কাছে সহজে পাই না। তার পরেও ভারতে বহু মুসলিম নারীকে জড়িত হয়েছে। শুধুমাত্র স্লিম থাকার কারণে। বহু মুসলিমকে ভিটেবাড়ি ত্যাগ করতে হয়েছে, শুধুমাত্র মুসলিম হওয়ার কারণে। যার বহু প্রমাণ আমরা অনলাইন গুলো তো দেখতে পাই। অন্যদিকে হিন্দু ছেলে এবং নারীরা অবাধ যৌনতায় বিশ্বাসী, এর কারণ হলো তাদের ধর্মীয় শিক্ষা। নগ্নতার ধর্ম কি ধর্ম বলা যাই সনাতন ধর্মকে। সনাতন ধর্মে দেব দেবতাদের নগ্ন শরীর প্রদর্শন করাটাই হচ্ছে ধর্মের একটা রীতি। ফলে হিন্দু যুবক-যুবতীরা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের কারণে যৌন উত্তেজনায় ভুগেন। যার কারণে তারা হাতের কাছে যে কাউকে পেলি কাঁদিয়ে চরিতার্থ করতে চাই। এতে করে হিন্দু মেয়েরা মুসলিম যুবকদের প্রতি ঝুঁকে পড়ে। তাদের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। যেহেতু তাদের ধর্মীয় শিক্ষায় যৌন উদ্দীপনা কে প্রশ্রয় দেয়। তাই তারা মুসলিম যুবকদের সাথে বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্ক তৈরি করে। আর যখন তা সমাজের প্রসারিত হয় তখন একই দর্শনের নাম দিয়েই সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা হয়। কথা শোনার ইটাই ছেলেদের কে পরিচিত করেছিল।
আর একটা কারণ থাকতে পারে, যদি আমরা ধরিনি সত্যি মুসলিম যুবকরা ভারতের হিন্দি যুবতীদের কে ধর্ষণ করে, তবে অবশ্যই কারণ আমরা গ্রহণ করতে পারি। যেখানে চোখ ধাঁধানো হতে পারে। আমরা দেখে থাকি ভারতে মুসলিমদের উপর চরম নির্যাতন চলে কিন্তু তাদের বিচার হয় না। মুসলিম মেয়েদেরকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা কিন্তু এর কোন বিচার না হাওয়াই, মুসলিমদের মাঝে চাপা ক্ষোভ কাজ করে, তাদেরও প্রতিশোধের আগুন দানা বেঁধে উঠছে থাকে। যখন তাদের চোখের সামনে তাদের মা-বোনদের ধর্ষণের কাহিনী তারা দেখে, তখন তারা প্রতিশোধ হিসেবে হিন্দু নারীদেরকে ধর্ষণের জন্য পায়তারা করে, প্রেমেরই জালে আবদ্ধ করে অবৈধ যৌনাচারের মাধ্যমে প্রতিশোধ গ্রহণ করে। এই দুটি কারণে হতে পারে মুসলিমরা ধর্ষণের মূল কারণ।
আরো বহু কারণ থাকতে পারে বলে। আমরা মনে করি। এর সমর্থনে আমরা দেখতে পাই যে, ভারতের অধিকাংশ নারী পরকীয়ায় লিপ্ত।
এছাড়াও আরো বহুবিধ কারণ রয়েছে, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য যে কারণটা আমরা করতে পারি, প্রকৃতপক্ষে মুসলিম দেরকে অসভ্য এবং অপরাধ হিসেবে প্রমাণ করার জন্য ত্রিতাল করে প্রচার করছে হিন্দুত্ববাদীরা। এর অনেক প্রমান আমরা স্পষ্টভাবে দেখতে পাই। তাই পৃথিবীর সর্বত্রই সকল ধর্মীয় অনুসারীরা এক বাক্যে মুসলিমদের ব্যাপারে নারাজ, কারণ হল তারা শত চেষ্টা করেও মুসলিমদেরকে ইসলাম থেকে বের করে এনে তাদের ধর্মে দীক্ষিত করতে পারছে না। তাদের ধর্মের অনুসারী ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে, পক্ষান্তরে ইসলাম ধর্মের অনুসারী ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা ভারতে আজ হিন্দু ধর্ম রক্ষার জন্য আন্দোলনের নামে পড়তে দেখি। ইউরোপে ও মুসলিমদের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে ইউরোপিয়ানরা আশঙ্কা করেন যে, 2050 সালের মধ্যে সমগ্র ইউরোপ মুসলিম হয়ে যাবে। আসল কথা হল এটাই তারা তাদের আশঙ্কার মূল কারণ। তারা টেকনিক্যালি মুসলিমদের সংখ্যা রাস করতে না পেরে, ইসলামের নামে কুৎসা রটানো মিথ্যা বলা জোরপূর্বক ইসলাম থেকে বের করে আনা। মুসলিম নারীদেরকে ধর্ষন করা, মুসলমানদের নামে নানা অপরাধ করা। মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা। এই সবের মাঝে তারা উঠে পড়ে লেগেছে। সাথে করে মুসলিমদের প্রতি এবং ইসলামের প্রতি তাদের স্বজাতীয় লোকদের একটা ঘৃণা জাগরিত হয়। আর এই গৃণা কে আশ্রয় করে তারা মুসলিম এবং ইসলাম কে তাদের স্বীয় জন্মভূমি থেকে বিসর্জন দিবে যাতে তাদের ধর্ম রক্ষা পায়।
আসলে এখন আমরা যদি তাদের সমস্ত অ্যাকটিভিটি কে সামনে আনি, তাহলে আমাদের চোখের সামনে একটা বিষয় স্পষ্ট হয়, পৃথিবীর প্রায় সকল জাতি, মুসলিমদের হত্যার উৎসবে মেতেছে। তারা চাই পৃথিবী থেকে ইসলাম এবং মুসলিমকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে। তারা সকলেই এই বিষ্ণুপুরের দেওয়া হয়েছে যে, ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলে, সারা পৃথিবীতে আর কোন ধর্ম টিকে থাকবে না। ইসলাম ছাড়াই। পৃথিবীর প্রায় সকল ধর্মই আজকে অসার বলে প্রমাণিত হলেও, কেবল ইসলামী আজও সারা পৃথিবীতে অক্ষত এবং প্রমাণিত হইয়াছে। আধুনিক যুগের বিজ্ঞান, এমনকি কোন বাস্তবতার নিরিখে ইসলামকে বুক করা যায় না। তাই তারা শঙ্কিত হয়ে ইসলাম কৃষিতে করতে চাই। আর সেসব মুসলিম কে ও যারা, ইসলাম কি বুকে ধারণ করে আছে। তারা সেসব মুসলিমদের সাথে কখনো শত্রুতা পোষণ করে না। যারা কেবল মুসলিম বলে পরিচয় দিল বাস্তব জীবনে ইসলামের কোন চিহ্নটুকুও রাখেনি।
ভিডিওটা দর্শকদের জন্য বিয়ে দেওয়া হল
কোন মন্তব্য নেই