করোনা ভাইরাস পরিচিতি, সংক্রমণ, প্রাথমিক লক্ষণ, উৎপত্তি,জৈব রাসায়নিক অস্ত্র, দ্যা এজ অফ ডার্কনেস উপন্যাস,সাবেক ইসরায়েলি গোয়েন্দা রিপোর্ট, সর্বশেষে আমার বিশ্লেষণ।
করোনা ভাইরাস পরিচিতি, সংক্রমণ, প্রাথমিক লক্ষণ, উৎপত্তি,জৈব রাসায়নিক অস্ত্র, দ্যা এজ অফ ডার্কনেস উপন্যাস,সাবেক ইসরায়েলি গোয়েন্দা রিপোর্ট, সর্বশেষে আমার বিশ্লেষণ।
বর্তমানে সারা পৃথিবীতে করোনা ভাইরাস এক আতঙ্কের নাম। আমার জানামতে পৃথিবীতে এমন কোন জাতি নেই, যারা এই করোনাভাইরাস এর ভয়ে আতংকিত নন। সম্ভবত পৃথিবীতে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যারা এই করোনা ভাইরাস সম্পর্কে অবগত নন। করোনা ভাইরাস সম্পর্কে বহু লেখালেখি হয়েছে। যে সম্পর্কে নতুন করে লিখতে গেলেই আমি এই অধমের অবস্থান হবে সর্বশেষে। তারপরও এই অধম কোথাও যেন একটা শূন্যতা অনুভব করছে, যা আমাকে নতুন করে লিখতে অনুপ্রাণিত করে। আমি চেষ্টা করব ধারাবাহিকভাবে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য। সর্বশেষ সমস্ত রিপোর্ট গুলোর পর্যালোচনা করে করোনা ভাইরাস টা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আমার মতামত তুলে ধরব। প্রতিটা টপিকসের শিরোনাম এখানে লিঙ্ক করে দেওয়ার থাকবে যেন যে কেউ এখান থেকে পড়তে পারে।
করোনা ভাইরাসঃ
এক ধরনের সংক্রামক ব্যাধির নাম, যাহা বর্তমান বিশ্বে মহামারী আকার ধারণ করেছে। এটি একটি এসংক্রমণজনিত ভাইরাস। যা মানুষকে আক্রমণ করে মানুষের মস্তিষ্কে বাসা বেঁধে দেহের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। এটি মানুষের ফুসফুস এবং কণ্ঠনালিতে আক্রমণ করে। ফলে মানুষ কোথায় মারা যায়। 2019 সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের ওয়ান প্রদেশের হবে শহর থেকে এই ভাইরাস বিশ্বের 167 দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এ পর্যন্ত এই ভাইরাস দশ হাজার লোক মৃত্যুবরণ করেছে।
ইউনিসেফের মতেঃ
নভেল করোনাভাইরাস (সিওভি) হলো করোনাভাইরাসের এক নতুন প্রজাতি।
নভেল করোনাভাইরাসের মাধ্যমে সৃষ্ট এই রোগটি প্রথম চীনের উহানে চিহ্নিত হয়েছিল। তখন থেকেই রোগটির নাম করা হয়েছিল করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ (কোভিড-১৯)। করোনা থেকে ‘কো’ , ভাইরাস থেকে ‘ভি’, এবং ‘ডিজিজ’ বা ‘রোগ’ থেকে ‘ডি’ নিয়ে এর সংক্ষিপ্ত নামকরণ করা হয়। আগে, এই রোগকে ‘২০১৯ নভেল করোনাভাইরাস’ বা ‘২০১৯-এনসিওভি’ বলা হতো।
কোভিড-১৯ হলো একটি নতুন ভাইরাস যা অতীতের সার্স ভাইরাস এবং কয়েক ধরনের সাধারণ সর্দি-জ্বর জাতীয় ভাইরাসের পরিবারভুক্ত।
উইকিপিডিয়ার তথ্যমতেঃ
করোনাভাইরাস বলতে ভাইরাসের একটি শ্রেণীকে বোঝায় যেগুলি স্তন্য প্রাণী এবং পাখিদের আক্রান্ত করে। মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাস শ্বাসনালীর সংক্রমণ ঘটায়। এই সংক্রমণের লক্ষণ মৃদু হতে পারে, অনেকসময় যা যা সাধারণ সর্দি-কাশির ন্যায় মনে হয় (এছাড়া অন্য কিছুও হতে পারে, যেমন রাইনোভাইরাস), কিছু ক্ষেত্রে তা অন্যান্য মারাত্মক ভাইরাসের জন্য হয়ে থাকে, যেমন সার্স, মার্স এবং কোভিড-১৯। অন্যান্য প্রজাতিতে এই লক্ষণের তারতম্য দেখা যায়। যেমন মুরগির মধ্যে এটা উর্ধ্ব শ্বাসনালী সংক্রমণ ঘটায়, আবার গরু ও শূকরে এটি ডায়রিয়া সৃষ্টি করে। মানবদেহে সৃষ্ট করোনাভাইরাস সংক্রমণ এড়ানোর মত কোনো টিকা বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ আজও আবিষ্কৃত হয়নি।
করোনাভাইরাস রাইবোভিরিয়া পর্বের নিদুভাইরাস বর্গের করোনাভিরিডি গোত্রের অর্থোকরোনাভিরিন্যা উপ-গোত্রের সদস্য।তারা পজিটিভ সেন্স একক সূত্রবিশিষ্ট আবরণীবদ্ধ বা এনভেলপড ভাইরাস। তাদের নিউক্লিওক্যাপসিড সর্পিলাকৃতির। এর জিনোমের আকার সাধারণত ২৭ থেকে ৩৪ কিলো বেস-পেয়ার এর মধ্যে হয়ে থাকে যা এ ধরনের আরএনএ ভাইরাসের মধ্যে সর্ববৃহৎ। করোনাভাইরাস শব্দটি লাতিন ভাষার করোনা থেকে নেওয়া হয়েছে যার অর্থ "মুকুট"। কারণ দ্বিমাত্রিক সঞ্চালন ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রে ভাইরাসটির আবরণ থেকে গদা-আকৃতির প্রোটিনের কাঁটাগুলির কারণে এটিকে অনেকটা মুকুট বা সৌর করোনার মত দেখায়। ভাইরাসের উপরিভাগ প্রোটিন সমৃদ্ধ থাকে যা ভাইরাল স্পাইক পেপলোমার দ্বারা এর অঙ্গসংস্থান গঠন করে। এ প্রোটিন সংক্রমিত হওয়া টিস্যু বিনষ্ট করে। ভাইরাসটি ডাইমরফিজম রুপ প্রকাশ করে। ধারনা করা হয়, প্রাণীর দেহ থেকে এই ভাইরাস প্রথম মানবদেহে প্রবেশ করেছে।
বিবিসি বাংলা বলছেঃ
ভাইরাসটা কী?
করোনাভাইরাস এমন একটি সংক্রামক ভাইরাস - যা এর আগে কখনো মানুষের মধ্যে ছড়ায়নি।
সারাবিশ্বে এরই মধ্যে ১৫০টির বেশি দেশে ছড়িয়েছে এই ভাইরাস, বিশ্বব্যাপী প্রাণহানি হয়েছে ৭ হাজারের বেশি মানুষের।
ভাইরাসটির আরেক নাম ২০১৯ - এনসিওভি বা নভেল করোনাভাইরাস। এটি এক ধরণের করোনাভাইরাস। করোনাভাইরাসের অনেক রকম প্রজাতি আছে, কিন্তু এর মধ্যে মাত্র ছয়টি প্রজাতি মানুষের দেহে সংক্রমিত হতে পারে। তবে নতুন ধরণের ভাইরাসের কারণে সেই সংখ্যা এখন থেকে হবে সাতটি।
২০০২সাল থেকে চীনে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া সার্স (পুরো নাম সিভিয়ার এ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম) নামে যে ভাইরাসের সংক্রমণে পৃথিবীতে ৭৭৪জনের মৃত্যু হয়েছিল আর ৮০৯৮জন সংক্রমিত হয়েছিল। সেটিও ছিল এক ধরণের করোনাভাইরাস।
নতুন এই রোগটিকে প্রথমদিকে নানা নামে ডাকা হচ্ছিল, যেমন: 'চায়না ভাইরাস', 'করোনাভাইরাস', '২০১৯ এনকভ', 'নতুন ভাইরাস', 'রহস্য ভাইরাস' ইত্যাদি।
এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা রোগটির আনুষ্ঠানিক নাম দেয় কোভিড-১৯ যা 'করোনাভাইরাস ডিজিজ ২০১৯'-এর সংক্ষিপ্ত রূপ।
সারসংক্ষেপঃ
উল্লেখিত আলোচনা থেকে আমরা এটুকু নিশ্চিত হতে পারে যে, 'করোনা ভাইরাস' একটি নতুন সংক্রমণ। যা পূর্বে কখনো মানব সমাজে দেখা যায়নি।
এই ভাইরাসটি কোত্থেকে মানব শরীরে এসে প্রবেশ করেছে তা নিয়ে কেবলমাত্র উইকিপিডিয়া ছাড়া ইউনিসেফ এবং বিবিসি নীরব থেকেছে।কেবল উইকিপিডিয়া আমাদেরকে বলছে যে, করোনাভাইরাস স্তন্যপায়ী প্রাণী থেকে মানুষের মাঝে সংক্রমিত হয়েছে। যা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না কারণ হলো চায়নারা যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন বন্যপ্রাণী এবং সামুদ্রিক মাছ সহ তিমি এবং বাদুড়ের মাংস ভক্ষণ করে আসছে। যুগ যুগ ধরে যে ভাইরাস সব প্রাণী থেকে মানুষের শরীরে প্রবাহিত হয় নাই তা কেন আজকে হঠাৎ করে মানুষের শরীরে প্রবাহিত হতে যাবে। সুতরাং এই প্রশ্নের জবাব এখানে থাকেনা বিদায় তাদের এই দাবির পরিত্যাজ্য।
এই বিষয়ে আরও পড়ুন! 👇👇👇
করোনা ভাইরাস পরিচিতি, সংক্রমণ, প্রাথমিক লক্ষণ, উৎপত্তি,জৈব রাসায়নিক অস্ত্র, দ্যা এজ অফ ডার্কনেস উপন্যাস,সাবেক ইসরায়েলি গোয়েন্দা রিপোর্ট, সর্বশেষে আমার বিশ্লেষণ।
বর্তমানে সারা পৃথিবীতে করোনা ভাইরাস এক আতঙ্কের নাম। আমার জানামতে পৃথিবীতে এমন কোন জাতি নেই, যারা এই করোনাভাইরাস এর ভয়ে আতংকিত নন। সম্ভবত পৃথিবীতে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যারা এই করোনা ভাইরাস সম্পর্কে অবগত নন। করোনা ভাইরাস সম্পর্কে বহু লেখালেখি হয়েছে। যে সম্পর্কে নতুন করে লিখতে গেলেই আমি এই অধমের অবস্থান হবে সর্বশেষে। তারপরও এই অধম কোথাও যেন একটা শূন্যতা অনুভব করছে, যা আমাকে নতুন করে লিখতে অনুপ্রাণিত করে। আমি চেষ্টা করব ধারাবাহিকভাবে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য। সর্বশেষ সমস্ত রিপোর্ট গুলোর পর্যালোচনা করে করোনা ভাইরাস টা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আমার মতামত তুলে ধরব। প্রতিটা টপিকসের শিরোনাম এখানে লিঙ্ক করে দেওয়ার থাকবে যেন যে কেউ এখান থেকে পড়তে পারে।
করোনা ভাইরাসঃ
এক ধরনের সংক্রামক ব্যাধির নাম, যাহা বর্তমান বিশ্বে মহামারী আকার ধারণ করেছে। এটি একটি এসংক্রমণজনিত ভাইরাস। যা মানুষকে আক্রমণ করে মানুষের মস্তিষ্কে বাসা বেঁধে দেহের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। এটি মানুষের ফুসফুস এবং কণ্ঠনালিতে আক্রমণ করে। ফলে মানুষ কোথায় মারা যায়। 2019 সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের ওয়ান প্রদেশের হবে শহর থেকে এই ভাইরাস বিশ্বের 167 দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এ পর্যন্ত এই ভাইরাস দশ হাজার লোক মৃত্যুবরণ করেছে।
ইউনিসেফের মতেঃ
নভেল করোনাভাইরাস (সিওভি) হলো করোনাভাইরাসের এক নতুন প্রজাতি।নভেল করোনাভাইরাসের মাধ্যমে সৃষ্ট এই রোগটি প্রথম চীনের উহানে চিহ্নিত হয়েছিল। তখন থেকেই রোগটির নাম করা হয়েছিল করোনাভাইরাস রোগ ২০১৯ (কোভিড-১৯)। করোনা থেকে ‘কো’ , ভাইরাস থেকে ‘ভি’, এবং ‘ডিজিজ’ বা ‘রোগ’ থেকে ‘ডি’ নিয়ে এর সংক্ষিপ্ত নামকরণ করা হয়। আগে, এই রোগকে ‘২০১৯ নভেল করোনাভাইরাস’ বা ‘২০১৯-এনসিওভি’ বলা হতো।কোভিড-১৯ হলো একটি নতুন ভাইরাস যা অতীতের সার্স ভাইরাস এবং কয়েক ধরনের সাধারণ সর্দি-জ্বর জাতীয় ভাইরাসের পরিবারভুক্ত।
উইকিপিডিয়ার তথ্যমতেঃ
করোনাভাইরাস বলতে ভাইরাসের একটি শ্রেণীকে বোঝায় যেগুলি স্তন্য প্রাণী এবং পাখিদের আক্রান্ত করে। মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাস শ্বাসনালীর সংক্রমণ ঘটায়। এই সংক্রমণের লক্ষণ মৃদু হতে পারে, অনেকসময় যা যা সাধারণ সর্দি-কাশির ন্যায় মনে হয় (এছাড়া অন্য কিছুও হতে পারে, যেমন রাইনোভাইরাস), কিছু ক্ষেত্রে তা অন্যান্য মারাত্মক ভাইরাসের জন্য হয়ে থাকে, যেমন সার্স, মার্স এবং কোভিড-১৯। অন্যান্য প্রজাতিতে এই লক্ষণের তারতম্য দেখা যায়। যেমন মুরগির মধ্যে এটা উর্ধ্ব শ্বাসনালী সংক্রমণ ঘটায়, আবার গরু ও শূকরে এটি ডায়রিয়া সৃষ্টি করে। মানবদেহে সৃষ্ট করোনাভাইরাস সংক্রমণ এড়ানোর মত কোনো টিকা বা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ আজও আবিষ্কৃত হয়নি।
করোনাভাইরাস রাইবোভিরিয়া পর্বের নিদুভাইরাস বর্গের করোনাভিরিডি গোত্রের অর্থোকরোনাভিরিন্যা উপ-গোত্রের সদস্য।তারা পজিটিভ সেন্স একক সূত্রবিশিষ্ট আবরণীবদ্ধ বা এনভেলপড ভাইরাস। তাদের নিউক্লিওক্যাপসিড সর্পিলাকৃতির। এর জিনোমের আকার সাধারণত ২৭ থেকে ৩৪ কিলো বেস-পেয়ার এর মধ্যে হয়ে থাকে যা এ ধরনের আরএনএ ভাইরাসের মধ্যে সর্ববৃহৎ। করোনাভাইরাস শব্দটি লাতিন ভাষার করোনা থেকে নেওয়া হয়েছে যার অর্থ "মুকুট"। কারণ দ্বিমাত্রিক সঞ্চালন ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রে ভাইরাসটির আবরণ থেকে গদা-আকৃতির প্রোটিনের কাঁটাগুলির কারণে এটিকে অনেকটা মুকুট বা সৌর করোনার মত দেখায়। ভাইরাসের উপরিভাগ প্রোটিন সমৃদ্ধ থাকে যা ভাইরাল স্পাইক পেপলোমার দ্বারা এর অঙ্গসংস্থান গঠন করে। এ প্রোটিন সংক্রমিত হওয়া টিস্যু বিনষ্ট করে। ভাইরাসটি ডাইমরফিজম রুপ প্রকাশ করে। ধারনা করা হয়, প্রাণীর দেহ থেকে এই ভাইরাস প্রথম মানবদেহে প্রবেশ করেছে।
বিবিসি বাংলা বলছেঃ
ভাইরাসটা কী?করোনাভাইরাস এমন একটি সংক্রামক ভাইরাস - যা এর আগে কখনো মানুষের মধ্যে ছড়ায়নি।সারাবিশ্বে এরই মধ্যে ১৫০টির বেশি দেশে ছড়িয়েছে এই ভাইরাস, বিশ্বব্যাপী প্রাণহানি হয়েছে ৭ হাজারের বেশি মানুষের।ভাইরাসটির আরেক নাম ২০১৯ - এনসিওভি বা নভেল করোনাভাইরাস। এটি এক ধরণের করোনাভাইরাস। করোনাভাইরাসের অনেক রকম প্রজাতি আছে, কিন্তু এর মধ্যে মাত্র ছয়টি প্রজাতি মানুষের দেহে সংক্রমিত হতে পারে। তবে নতুন ধরণের ভাইরাসের কারণে সেই সংখ্যা এখন থেকে হবে সাতটি।২০০২সাল থেকে চীনে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া সার্স (পুরো নাম সিভিয়ার এ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম) নামে যে ভাইরাসের সংক্রমণে পৃথিবীতে ৭৭৪জনের মৃত্যু হয়েছিল আর ৮০৯৮জন সংক্রমিত হয়েছিল। সেটিও ছিল এক ধরণের করোনাভাইরাস।নতুন এই রোগটিকে প্রথমদিকে নানা নামে ডাকা হচ্ছিল, যেমন: 'চায়না ভাইরাস', 'করোনাভাইরাস', '২০১৯ এনকভ', 'নতুন ভাইরাস', 'রহস্য ভাইরাস' ইত্যাদি।এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা রোগটির আনুষ্ঠানিক নাম দেয় কোভিড-১৯ যা 'করোনাভাইরাস ডিজিজ ২০১৯'-এর সংক্ষিপ্ত রূপ।
সারসংক্ষেপঃ
উল্লেখিত আলোচনা থেকে আমরা এটুকু নিশ্চিত হতে পারে যে, 'করোনা ভাইরাস' একটি নতুন সংক্রমণ। যা পূর্বে কখনো মানব সমাজে দেখা যায়নি।
এই ভাইরাসটি কোত্থেকে মানব শরীরে এসে প্রবেশ করেছে তা নিয়ে কেবলমাত্র উইকিপিডিয়া ছাড়া ইউনিসেফ এবং বিবিসি নীরব থেকেছে।কেবল উইকিপিডিয়া আমাদেরকে বলছে যে, করোনাভাইরাস স্তন্যপায়ী প্রাণী থেকে মানুষের মাঝে সংক্রমিত হয়েছে। যা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না কারণ হলো চায়নারা যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন বন্যপ্রাণী এবং সামুদ্রিক মাছ সহ তিমি এবং বাদুড়ের মাংস ভক্ষণ করে আসছে। যুগ যুগ ধরে যে ভাইরাস সব প্রাণী থেকে মানুষের শরীরে প্রবাহিত হয় নাই তা কেন আজকে হঠাৎ করে মানুষের শরীরে প্রবাহিত হতে যাবে। সুতরাং এই প্রশ্নের জবাব এখানে থাকেনা বিদায় তাদের এই দাবির পরিত্যাজ্য।
এই বিষয়ে আরও পড়ুন! 👇👇👇
কোন মন্তব্য নেই