Header Ads

Header ADS

করানো ভাইরাসের প্রাথমিক লক্ষণ ও বাচার উপায়।

করোনা ভাইরাস বর্তমান বিশ্বের এক আতঙ্কের নাম। সারা পৃথিবীর মানুষকে এই ভাইরাস যতটা সংকুচিত করতে পেরেছে আমার মনে হয় না অন্য কোন কিছু মানুষকে এতটা সংকুচিত করতে পেরেছিল। কতটা ভয় পেলে স্বেচ্ছায়,  সজ্ঞানে, মানুষ গৃহবন্দি হয়ে জীবন যাপন করতে চাই। পৃথিবীর সমস্ত বিজ্ঞান এই সংক্রমণ এর কাছে পরাজিত হয়েছে। তাই আজকে আমরা করোনা ভাইরাস এর প্রাথমিক লক্ষণ গুলো সংক্ষেপে আলোচনা করব। যাতে করি আমরা এই সিমটম গুলো দেখে সচেতন হতে পারি। যদিও আমার মুখ্য উদ্দেশ্য এই আলোচিত বিষয়গুলো আলোচনা করা নয়, যাহা মানুষ জানে। আমার সমস্ত আলোচনার মূল উদ্দেশ্য ভিন্ন। যখন আমি করোনার বিশ্লেষণ করতে যাব তখন সমস্ত আলোচনার প্রয়োজন হবে বিধায় থেকে আলোচনা করে রাখছি।  আমি এই বিষয়ে নতুন কোন তথ্য দিব না বরং বহু আলোচিত এবং প্রতিষ্ঠানগুলোই আপনাদের সামনে তুলে ধরবো যাতে করে আমরা নিজেরাও সচেতন হতে পারি এবং আমাদের উপসংহারে সঠিক মত প্রাধান্য পায়। কোন মতপ্রকাশে স্বেচ্ছাচারিতার পরিচয় না পায়।



এই ভাইরাসের প্রাথমিক লক্ষণ গুলোঃ


মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, গায়ে জ্বর, সর্দি, খুসখুসে কাশি, ক্রান্তি, গলা ব্যথা এবং শ্বাসকষ্ট।


 এই ভাইরাস যেহেতু মস্তিষ্কে গিয়ে বাসা বাদে তাই আমাদের মাথা ব্যথা শুরু হয়।এরপরে সেখানে টিস্যুগুলোকে খেয়ে প্রজনন শুরু করে ফলে আমাদের সর্দি শুরু হয় এবং গায়ে জ্বর আসে তারপর খুসখুসে কাশি এবং গলা ব্যথা শুরু হয়।


 এই সম্পর্কে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ও ইউনিসেফের তথ্য সবচাইতে বেশি গ্রহণযোগ্য তাই সে সম্পর্কে নিজের ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ না করে ইউনিসেফের মতামত তুলে ধরা হলো। যা ইউনিসেফ নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে। তা নিম্নরূপঃ


করোনাভাইরাসের লক্ষণগুলো কী?


করোনভাইরাসের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্ট। আরও মারাত্মক ক্ষেত্রে, এই সংক্রমণের ফলে নিউমোনিয়া বা শ্বাস-প্রশ্বাসের অসুবিধা হতে পারে। তবে, খুব কম ক্ষেত্রেই এই রোগ প্রাণঘাতী হয়।


এসব লক্ষণগুলো ফ্লু (ইনফ্লুয়েঞ্জা) বা সাধারণ ঠান্ডা-জ্বর, যা কোভিড-১৯ এর চেয়ে অনেক বেশি সাধারণ। এ কারণেই কোনও ব্যক্তি কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখে নেয়া দরকার। এটি মনে রাখা প্রয়োজন যে, মূল প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাগুলো একই রকম। এর মধ্যে রয়েছে বার বার হাত ধোয়া এবং শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। যেমন, কাশি বা হাঁচি দেওয়ার সময় কনুই দিয়ে ঢেকে নেয়া বা টিস্যু ব্যবহার করা, তারপর টিস্যুটি নিকটবর্তী বন্ধ ময়লার বাক্সে ফেলে দেয়া। এছাড়াও, জ্বরের জন্য একটি টিকা রয়েছে। তাই, নিজেকে এবং নিজের সন্তানকে সময়মতো ভ্যাকসিন দেওয়ার কথা মনে রাখবেন।



বাঁচার উপায়ঃ

আমার জানামতে এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসের কোন প্রতিষেধক অথবা কোন ঔষধ আবিষ্কার হয়নি। তাই এর এখন পর্যন্ত কোন চিকিৎসা বা ভ্যাকসিন নেই। তাই এরপর থেকে বাঁচার উপায় হল, "সংক্রমিত লোক ও স্থান হতে থেকে দূরে থাকা। কেননা এই ভাইরাস মানুষ ছাড়া অন্য কোন প্রাণী বহন করতে পারে না। এছাড়াও এই ভাইরাস মানুষের শরীরের বাহিরে বেশি সময় থাকতে পারে না বা বাঁচতে পারে না।" তাই সম্ভাব্য সংক্রমিত ব্যক্তি এবং স্থান থেকে দূরে থাকার জন্য বিশেষজ্ঞগণ উপদেশ ব্যক্ত করেছেন।


এ ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক ডক্টর মোঃ নজরুল ইসলাম সবচেয়ে সুন্দর এবং গঠনমূলক আলোচনা করেছেন। তিনি বলেনঃ


"যেহেতু এটি জীবন্ত জীবাণু নয়, একটি প্রোটিন মলিকুল মাত্র। তাই এটি মেরে ফেলার মতো কোনো বিষয় নেই।"
স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী যেভাবে অন্য প্রোটিন কণা ক্ষয় হয় সেভাবে এটিও ক্ষয় হয় যায়। ক্ষয় হওয়ার সময় নির্ভর করে- তাপমাত্রা, আর্দ্রতা ও কোনো বস্তুর উপর এটি পড়ে আছে তার ওপর। 

"এই ভাইরাসটি ভঙ্গুর। একটি ছোট চর্বির স্তর এটাকে রক্ষা করে।" 

যেকোনো সাবান বা ডিটারজেন্ট কেবল ২০ সেকেন্ড ব্যবহারের ফলেই ভাইরাসটির চর্বির স্তর ভেঙে দিয়ে এটিকে অকার্যকর করতে সক্ষম। তবে মনে রাখতে হবে, প্রকৃতির দেওয়া সুরক্ষা অক্ষত ত্বক/চামড়া (এই সুরক্ষা কিন্তু নাকের ভেতরে, মুখের গহ্বর ও চোখের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। কেননা এদের বাইরের আস্তরণ দুর্বল, ত্বকের মতো না।) তাই অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার করবেন না, যা হাতের চামড়া নষ্ট করে। 

"আমরা জানি, তাপে চর্বি গলে। তাই ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৭৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এর অধিক তাপমাত্রায় পানি দিয়ে হাত ও কাপড় ধুলে এই ভাইরাসের চর্বির স্তর ধ্বংস হয়ে তা অকার্যকর হয়ে যায়।" 


সবাই জানি গরম পানিতে সাবানের ফেনা বেশি হয়। তাই এই রকম গরম পানির সঙ্গে সাবান ব্যবহার খুবই কার্যকর।


এবার আসা যাক অ্যালকোহল বা অ্যালকোহলের সঙ্গে মিশ্রিত উপাদান যেমন- হ্যান্ড স্যানিটাইজার অ্যালকোহল প্যাড দিয়ে পরিষ্কার এসব প্রসঙ্গে। ৬৫ শতাংশের বেশি মাত্রার অ্যালকোহল যেকোনো ভাইরাসের চর্বির স্তর ভাঙতে সক্ষম। 


ভোদকা (vodka) মদ মাত্র ৪০ শতাংশ শক্তিশালী। এই মাত্রার মদ কোনো কাজে আসবে না। খেলেও কাজে আসবে না। অধিকন্তু খাদ্যনালীসহ পেটের সর্বনাশ করবে।


এই মদ খাওয়া ভাইরাস চিকিৎসার উপায় না। একইভাবে স্পিরিটও কার্যকর নয়। এটি কোনো স্যানিটাইজার নয়। অ্যালকোহল দিয়ে স্যানিটিইজার বানানোর প্রক্রিয়া অনেক ভিন্ন। সেখানে অ্যালকোহলের মাত্রা ৬৫ শতাংশের বেশি হতে হয় যা খাওয়া যাবে না। কিন্তু হাত বা ত্বক পরিষ্কারে ব্যবহার করা যাবে।


এবার ব্লিচিং পাউডার: 

একভাগ ব্লিচিং পাউডার এবং ৫ ভাগ পানির মিশ্রণ ভাইরাসের প্রোটিন অংশ ভাঙতে পারে।


অক্সিজেনেটেড পানি কী কার্যকর?

হ্যাঁ, এটি সাবান, অ্যালকোহল এবং ক্লোরিনের মতই কার্যকর। কিন্তু পিউর বা বিশুদ্ধ অক্সিজেনেটেড পানি ত্বকের ক্ষতি করে। তাই ব্যবহার করা যাবে না। 


ব্যকটেরিয়ানাশক (Antibiotic) কোনো কিছু কী কার্যকর? 


"ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার মতো জীবন্ত অনুজীব নয়। তাই এক্ষেত্রে কোনো এন্টিবায়োটিক কার্যকর নয়।"

মনে রাখবেন- আপনি আপনার ব্যবহৃত কাপড়, বেডশিট ঝাঁকি দেবেন না। 


"যখন এই ভাইরাস শুধু কাপড়ের উপর পড়ে থাকে বা কাপড়ের ছিদ্রে পড়ে থাকে তা তিন ঘণ্টার মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়।"


"তামার তৈরি কোনো জিনিসের উপর পড়ে থাকলে চারঘণ্টা, কাঠের উপর পড়ে থাকলে চার ঘণ্টা (কারণ কাঠে আর্দ্রতা নেই), হার্ডবোর্ডের উপর একদিন এবং লৌহ জাতীয় জিনিসের উপর দুইদিন থাকে। আর প্রায় তিনদিন থাকে প্লাস্টিকের উপরে।" 


তাই যদি কাপড় বা এ সমস্ত জিনিসগুলোর ঝাঁড় বা পরিষ্কারের জন্য (Feather/Duster) ব্যবহার করেন তাহলে 


"ভাইরাসের কণা বাতাসে ওড়ে এবং প্রায় তিন ঘণ্টা ভাসতে পারে এবং শ্বাসের সঙ্গে নাকে-মুখে ঢুকতে পারে।"


ঠাণ্ডায় ভাইরাসের কণা সুরক্ষিত থাকে। যেমন- ঠাণ্ডা আবহাওয়া, বাসা বাড়ি এবং গাড়িতে এসি (শীতাতপ নিয়ন্ত্রণযত্র) ব্যবহার। এই ভাইরাস Molecule আবার আর্দ্রতাতেও সুরক্ষিত থাকে। যেমন- অন্ধকার। 


তাই শুকনা, গরম এবং আলোকিত স্থান, ঘরবাড়ির দরজা খুলে দিয়ে আলো আসতে দেওয়া এই ভাইরাস ধ্বংস করতে সাহায্য করে। তাই বাসাবাড়ি ও গাড়িতে এসি ব্যবহার না করি। বাসাবাড়ি অন্ধকার না রাখি। আলো বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখি। যত বদ্ধ জায়গা তত ঝুঁকিপূর্ণ। তাই খোলামেলা জায়গা ব্যবহার করা ভালো।


আলট্রাভায়োলেট লাইট (Ultra violet) ভাইরাসকে ভাঙতে পারে। কিন্তু এটি ত্বকের ক্ষতি করে। তাই Ultra violet লাইট দিয়ে মাস্ক (Musk) পরিষ্কার করে আবার ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু এটা ত্বকের জন্য নয়। কেননা এটি ব্যবহারে ত্বরের ভাঁজ পড়তে পারে বা ক্যান্সার হতে পারে।


মনে রাখবেন, সুস্থ ত্বক (কোনো ক্ষত নেই) ভেদ করে ভাইরাস ঢুকতে পারে না। আর ভিনেগার কার্যকর নয়। কেননা এটি ভাইরাসের চর্বি স্তরকে ভাঙতে পারে না।


আমাদের করণীয়-

১.ঘরে থাকি।

২. বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি। মাস্ক ব্যবহার করি।

৩. তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক উপরের নিয়মে ধুয়ে ব্যবহার করতে পারি (যদি বাধ্য হই)।

৪. বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। বা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।

৫. প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে (যদি বাধ্য হই)।

৬. কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পড়ি (যদি বাধ্য হই (কেননা এগুলো একবার ব্যবহারের জন্য তৈরি)।

৭. চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।

৮. হাঁচি কাশি যাদের আছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাইল ফোন, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা এবং বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি।


কেননা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাস থেকে যায়। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকি। 


সবশেষ সেই পুরাতন উপদেশ। ধর্মীয় উপদেশও বটে। হাত পায়ের নখ ছোট করি। নিয়মিত কাটি ও ছোট রাখি। কেননা নখের নিচেও ভাইরাস লুকিয়ে থাকতে পারে। সবাই সবার জন্য চেষ্টা করি। দোয়া করি। সবাই ভালো থাকি। (সূত্র: জনস হফকিন্স ইউনিভার্সিটি)। 


 এ ব্যাপারে ইউনিসেফের মত সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য। তাই সংক্ষেপে ইউনিসেফের প্রদত্ত মত টি তুলে ধরলাম।


সংক্রমণের ঝুঁকি আমি কীভাবে এড়াতে পারি?

সংক্রমণ এড়াতে আপনি এবং আপনার পরিবার নিচের চার ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করতে পারেন:

হাত ধোয়া
 

ঘন ঘন সাবান ও পানি দিয়ে বা অ্যালকোহলযু্ক্ত হাত-ধোয়ার সামগ্রী ব্যবহার করে আপনার হাত ধূয়ে নিন

 
মুখ ঢেকে হাঁচি দেয়া
 

কাশি বা হাঁচি দেবার সময় মুখ এবং নাক কনুই দিয়ে বা টিস্যু দিয়ে ঢেকে রাখুন। ব্যবহূত টিস্যুটি তাৎক্ষণিকভাবে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলে দিন

 
ঠান্ডা লেগেছে বা জ্বরের লক্ষণ আছে এমন ব্যক্তি
 

ঠান্ডা লেগেছে বা জ্বরের লক্ষণ আছে এমন ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন

 
আপনার বা আপনার সন্তানের জ্বর, কাশি বা শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত চিকিৎসা সেবা নিন।
 

আপনার বা আপনার সন্তানের জ্বর, কাশি বা শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত চিকিৎসা সেবা নিন

সঠিকভাবে হাত ধোয়ার অন্যতম উপায় কী?

ধাপ ১: প্রবাহমান পানিতে হাত ভেজানো;

ধাপ ২: ভেজা হাতে পর্যাপ্ত পরিমান সাবান ব্যবহার করা;

ধাপ ৩: হাতের পেছনের অংশ, আঙ্গুলের মধ্যের অংশ এবং নখের নিচের অংশসহ হাতের সব অংশই অন্ততপক্ষে ২০ সেকেন্ড ভালোভাবে ধুয়ে ফেলা;

ধাপ ৪: প্রবাহমান পানিতে ভালভাবে কচলে হাত ধোয়া;

ধাপ ৫: একটি পরিষ্কার কাপড় বা এককভাবে ব্যবহার করেন এমন তোয়ালে দিয়ে হাত ভালোভাবে মুছে ফেলা।

আপনার হাত ঘন ঘন ধুবেন। বিশেষ করে, খাবার আগে, নাক পরিস্কার করার পর, কাশি বা হাঁচি দেওয়ার পর এবং বাথরুমে যাওয়ার পরেও।

সাবান ও পানি যদি সহজে পাওয়া না যায়, সেক্ষেত্রে কমপক্ষে ৬০ শতাংশ অ্যালকোহল রয়েছে এমন অ্যালকোহলভিত্তিক হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। যদি হাতে ময়লা থাকে, তবে সব সময় সাবান ও পানি দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন।


সুতরাং আমরা উপরোক্ত আলোচনা থেকে এইটুকু বুঝতে সক্ষম যে, এটা অণুজীব যা মানব দেহে ভাইরাস সৃষ্টি করতে সাহায্য করে। আর এই ভাইরাসের লক্ষণগুলো হল ফ্লু জনিত রোগের লক্ষণ এর মতো। মাথাব্যথা, সাধারণ সর্দি, জ্বর, হাঁছি ও কাশি, গলা, ব্যথা ও অবষাদ । তাই এই সমস্ত উপসর্গ যদি কারো মাঝে প্রতীয়মান হয় বা দেখা দেয় তবে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। ডাক্তারের চিকিৎসা মোতাবেক সুস্থ হওয়া সম্ভব।যতক্ষণ না এই ভাইরাস পরিপূর্ণরূ পুরো দেহের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়।বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন এই ভাইরাস আক্রমণের দুই সপ্তাহ অবধি সময় ধরা পড়লে তা নিরাময়যোগ্য তাই এ ব্যাপারে যথাযথ সচেতন হওয়া বাঞ্ছনীয়।






আরো পড়ুন!


[ করোনা ভাইরাস পরিচিতি, সংক্রমণ, প্রাথমিক লক্ষণ, উৎপত্তি,জৈব রাসায়নিক অস্ত্র, দ্যা এজ অফ ডার্কনেস উপন্যাস,সাবেক ইসরায়েলি গোয়েন্দা রিপোর্ট, সর্বশেষে আমার বিশ্লেষণ। ]

[ করোনা ভাইরাস সম্পর্কে দা এইজ অফ ডার্কনেস উপন্যাসে যা বলা হয়েছে। ]

[ করোনা ভাইরাসের গঠন কেমন। ]

[ করোনা ভাইরাস মানুষের মাঝে কিভাবে এলো? ]

[ করোনা ভাইরাসে প্রথম আক্রান্ত মানুষ কে? ]

[ সাত বছর আগে করোনা ভাইরাস আসছে বলে মানুষদেরকে হুঁশিয়ারি করেছিলেন এক ব্যক্তি। ]

[ জৈব ও রাসায়নিক অস্ত্র, এবং এর ব্যাবহার । ]








কোন মন্তব্য নেই

করোনা ভাইরাস প্রাকৃতিক বিপর্যয়? না মানুষের সৃষ্ট? এ সম্পর্কে আমার নিজস্ব মন্তব্য।||| 2য় পার্ট|||

করোনা ভাইরাস প্রাকৃতিক বিপর্যয়? না মানুষের সৃষ্ট? এ সম্পর্কে আমার নিজস্ব মন্তব্য।||| 2য় পার্ট||| আমরা করোনাভাইরাস উৎপত্তি সম্পর্কে ধারাবাহি...

Blogger দ্বারা পরিচালিত.